বগুড়ার ধুনটে স্বামীর কাছে মোবাইল কেনার বায়না ধরে না পেয়ে আইরিন জাহান (১৮) নামের এক গৃহবধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। বুধবার স্বামীর বাড়ি থেকে আইরিনের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ধুনট থানার এসআই অমিত হাসান মাহমুদ।
নিহত আইরিন জাহান উপজেলার বথুয়াবাড়ি গ্রামের সাদিক হাসানের স্ত্রী।
স্থানীয়রা জানান, আইরিন ও তার স্বামী সাদিক হাসান জীবিকার তাগিদে প্রায় ছয় মাস ধরে ঢাকার আশুলিয়া কাঠগাড়া এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতেন। সাদিক আশুলিয়ায় অটোভ্যান চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন। কয়েক মাস ধরে আইরিন তার স্বামীর কাছে একটি মোবাইল কিনে দেওয়ার বায়না ধরেন। কিন্তু আর্থিক সংকটের কারণে সাদিক স্ত্রীকে ফোন কিনে দিতে পারেননি। তিনি তার স্ত্রীর কাছে এক মাস সময়ও চেয়েছিলেন। কিন্তু তাতেও সন্তুষ্ট হতে পারেননি আইরিন।
মঙ্গলবার বিকেলে সাদিক অটোভ্যান চালানোর জন্য বাসার বাইরে গেলে, আইরিন নিজ ঘরের ভেতরে ধর্ণার সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেন। পরে সাদিক স্ত্রীর মরদেহ নিয়ে রাতেই গ্রামের বাড়ি ফিরে আসেন।
এ বিষয়ে ধুনট থানার এসআই অমিত হাসান মাহমুদ বলেন, আইনি প্রক্রিয়া শেষে আইরিনের মরদেহ তার স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ধুনট থানার এসআই অমিত হাসান মাহমুদ।
নিহত আইরিন জাহান উপজেলার বথুয়াবাড়ি গ্রামের সাদিক হাসানের স্ত্রী।
স্থানীয়রা জানান, আইরিন ও তার স্বামী সাদিক হাসান জীবিকার তাগিদে প্রায় ছয় মাস ধরে ঢাকার আশুলিয়া কাঠগাড়া এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতেন। সাদিক আশুলিয়ায় অটোভ্যান চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন। কয়েক মাস ধরে আইরিন তার স্বামীর কাছে একটি মোবাইল কিনে দেওয়ার বায়না ধরেন। কিন্তু আর্থিক সংকটের কারণে সাদিক স্ত্রীকে ফোন কিনে দিতে পারেননি। তিনি তার স্ত্রীর কাছে এক মাস সময়ও চেয়েছিলেন। কিন্তু তাতেও সন্তুষ্ট হতে পারেননি আইরিন।
মঙ্গলবার বিকেলে সাদিক অটোভ্যান চালানোর জন্য বাসার বাইরে গেলে, আইরিন নিজ ঘরের ভেতরে ধর্ণার সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেন। পরে সাদিক স্ত্রীর মরদেহ নিয়ে রাতেই গ্রামের বাড়ি ফিরে আসেন।
এ বিষয়ে ধুনট থানার এসআই অমিত হাসান মাহমুদ বলেন, আইনি প্রক্রিয়া শেষে আইরিনের মরদেহ তার স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।